“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
কচুয়া থানার ওসি মো. কাবিরুল ইসলাম জানান, উপজেলার ধোপাখালি ইউনিয়নের পশ্চিম পিপুলজুড়ি গ্রামে শুক্রবার সন্ধ্যায় হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
নিহত লিটন হালদার (২৫) ওই গ্রামের নারায়ণচন্দ্র হালদারের ছেলে।
ওসি কাবিরুল পরিবারের বরাতে বলেন, লিটন শুক্রবার রাত ৯টার দিকে প্রতিদিনের মতো বাড়ি থেকে বের হয়ে তার মাছের ঘের দেখতে যান।
“রাত ১১টার দিকে পাশের এক ঘেরমালিক লিটনের ঘেরের পানিতে লাশ ভাসতে দেখে ডাকচিৎকার করেন। পরে বাড়ির লোকজন গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। তার মাথায় ধারালো অস্ত্রের অন্তত তিনটি কোপের চিহ্ন রয়েছে।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর পাশাপাশি পুলিশ ঘটনা তদন্ত করছে বলে জানান ওসি কাবিরুল।