এ ঘটনায় পৌর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ বাদি হয়ে মামলা করেছেন।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে বিমানবন্দরেরভিতর থেকে বোমাটি উদ্ধার করা হয় বলে কক্সবাজার বিমানবন্দরের ম্যানেজার সাধন কুমার মহন্ত জানান।
এর আগেও গত বছর বিমানবন্দরের উন্নয়নকাজ করার সময় পরিত্যক্ত অবস্থায় আরও একটি বোমা উদ্ধারের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, “এটি স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাক বাহিনীর উপর ভারতীয় মিত্র বাহিনীর ব্যবহার করা বোমা হতে পারে।”
বিমান কর্মকর্তা সাধন বলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতের কাজ চলছে। রাতে নির্মাণকাজ চালানোর সময় শ্রমিকরা মাটির নিচে ধাতব একটি বস্তু দেখতে পায়। পরে তারা বিষয়টি বিমান কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে।
“এর পরপরই বিষয়টি সেনাবাহিনীর বোমা বিশেষজ্ঞ দলকে অবহিত করা হয়। তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বোমাটির বিষয়ে বিস্তারিত জান াযাবে।”