বরগুনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. আবু তাহের আসামির উপস্থিতিতে মঙ্গলবার বিকালে এ আদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. আবদুল জলিল (৩০) বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার বাসিন্দা।
পিপি মো. আকতারুজ্জামান বাহাদুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জলিল ২০০৩ সালে ঢাকা থেকে মালতী রানী (২২) নামে এক পোশাকশ্রমিককে বিয়ে করে নিয়ে আসেন।
“এর কিছুদিন পর ওই বছরের ২৪ জুলাই মালতীকে কুপিয়ে হত্যার পর বস্তায় ভরে বাড়ির পাশের একটি নির্জন স্থানে পুঁতে রাখেন বলে আদালতে স্বীকারোক্তি দেন। কুকুর ওই গর্ত খোঁড়াখুঁড়ি করলে স্থানীয়রা লাশের সন্ধান পায়। এরপর মামলা হলে পুলিশ গ্রেপ্তার অভিযানে নামে।”
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ২০০৪ সালের ৮ এপ্রিল সাতজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
পিপি বাহাদুর বলেন, দীর্ঘদিনের বিচারিক কার্যক্রম শেষে বিচারক মো. আবু তাহের জলিলকে ফাঁসির আদেশ দেন। আর খালাস দেন অন্য ছয় আসামিকে।
আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আইনজীবী তোফাজ্জেল হোসেন কিসলু।
পুলিশ নিহত মালতী রানীর ঠিকানা উদ্ধার করতে পারেনি।