“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার বিকালে সুমনের (৩৫) মৃত্যু হয় বলে তার বাবা জাহাঙ্গীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
সুমনের বাড়ি দিনাজপুর শহরের হাউজিং মোড় এলাকায়।
সদর উপজেলার রানীগঞ্জ মোড়ে যমুনা অটো রাইস মিলে গত ১৯ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে বয়লার বিস্ফোরণে নারীসহ ২১ জন শ্রমিক দগ্ধ হন। তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও দিনাজপুরের এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় এর আগে ১৭ জনের মৃত্যু হয়। এখনও তিনজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জাহাঙ্গীর জানান, সুমনকে প্রথমে এম আব্দুর রহিম মেডিকেল ও পরে রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সেখানে শারিরীক অবস্থার অবনতি হ্ওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।