“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
নিহত শামছুদ্দিন চন্দ্রগঞ্জ থানার দক্ষিণ মান্দারী গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন বলে জানান ওসি এ কে এম আজিজুর রহমান মিয়া।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “শাসসুদ্দিনের সঙ্গে তার ছেলেদের জমিজমা নিয়ে বিরোধ ছিল। শুক্রবার রাতে এ নিয়ে বৈঠক বসে। এ সময় কথা কাটাকাটি হলে একপর্যায়ে শামছুদ্দিনের বড় ছেলে বেলাল ও বেলালের ছেলে পিনা শামছুদ্দিনের চোখে আঘাতসহ বেদম মারধর করেন বলে পরিবারের অভিযোগ।
“তাকে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও উন্নত চিকিৎসার কথা বলে তার মেয়ে রওশন আরা তাকে নিয়ে যান। রোববার সকালে লক্ষ্মীপুর শহরের আত্মীয়বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।