আহত দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে টঙ্গীর চিকিৎসক।
ফুলগাজী থানার ওসি এমএম মোর্শেদ জানান, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আবদুল মালেক (৭০) উপজেলার পূর্ব বশিকপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি পূর্ব বশিকপুর মাদ্রাসার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ছোট ছেলে আবদুল হালিমের সঙ্গে বাবা মালেকের কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হালিম ছুরি দিয়ে বাবাকে একাধিক আঘাত করেন।
আহত মালেককে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালের চিকিৎসক মো. এমরানুল হুদা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মালেকের বুকে দুটি ও পেটে একটি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন ওসি মোর্শেদ।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফেনী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।