“আত্মীয়তার সুবাদে বা রাজনৈতিক কারণে সে বা অন্য কেউ বাড়তি সুবিধা পাবেন না।”
শুক্রবার গভীর রাতে এ ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে জানান বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল।
“এছাড়া হসপিটালিটি বক্স ও মিডিয়া বক্সেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কাচের অবকাঠামোর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ভেঙে গেছে। ভেঙে গেছে অনেক চেয়ার। ঝড়ের সময় কাচ ভেঙে যাওয়ায় বৃষ্টির পানি ঢুকে নষ্ট হয়েছে অন্যান্য আসবাবপত্রও।”
গত ২০০৭ সালে স্টেডিয়ামটি প্রতিষ্ঠার পর ২০১৩ সালে এখানে প্রায় ১২০ কোটি টাকার সংস্কারকাজ করা হয়। ২০১৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করার পর সে বছরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় এখানে।
ঝড়ে সিলেটের বিভিন্ন গ্রামে কিছু ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেলেও শহরের কোথাও কোনো ক্ষতির খবর খুঁজে পাওয়া যায়নি।