বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুদকের পরিচালক মোহাম্মদ বেলাল হোসেনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের দল বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার করচার হাওর, জামালগঞ্জ উপজেলার হালির হাওর, তাহিরপুর উপজেলার শনির হাওর পরিদর্শন করেন।
পরে বেলাল হোসেন সাংদিকদের বলেন, হাওরের বাঁধ নির্মাণের অনিয়মে যারা দোষী হবেন, তাদের বিরুদ্ধে যে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার দুদক সে ব্যবস্থা নেবে।
“যারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বা সহযোগিতা করেছে তাদেরকে আমরা ছাড় দেব না। এর মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোক, পিআইসির লোক বা ঠিকাদার যেই হোক।”
দুদক পরিচালক বলেন, “আমরা তিনটা হাওর পরিদর্শন করেছি। হাওর পরিদর্শন করে মনে হয়েছে, যে হাওরে জনগণকে সম্পৃক্ত করা গেছে সেই হাওর কিন্তু টিকে গেছে।
তদন্ত দলে ছিলেন দুদকের উপ-পরিচালক আব্দুর রহিম ও সহকারী পরিচালক সেলিনা আক্তার মণি।
এছাড়া এই দলে জেলা প্রশাসনে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও এলজিইডির একজন প্রতিনিধিও ছিলেন।