২০১০ সালের ১১ অক্টোবর সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সয়দাবাদের মুলিবাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সমাবেশের সময় দ্রুতগতির ট্রেনের নিচে ছয়জনের মৃত্যু হয়।
এর জেরে ট্রেনে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় টুকুসহ বিএনপির অজ্ঞাতসংখ্যক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে সাতটি মামলা করে প্রশাসন।
টুকুর আইনজীবী ইন্দ্রজিৎ সাহা বলেন, মামলাগুলোর তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়েছে। এর মধ্যে টুকুর বিরুদ্ধে তিনটি মামলা বিশেষ ট্রাইব্যুনালে, একটি মামলা অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম ও তিনটি মামলা বিচারিক হাকিম আদালতে রয়েছে।
“সোমবার সিরাজগঞ্জের আদালতে তিনটি মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন টুকু। বিচারক জাফরোল হাছান আবেদন শুনানি শেষে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।”
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এর জেলার মো. আনোয়ার হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে টুকুর প্রিজন ভ্যান কাশিমপুর কারাগারে পৌঁছায়।