আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
গাবতলী থানার পরির্দশক (তদন্ত) নুরুজ্জামান জানান, বুধবার রাতে গাবতলী থানায় ওসি হাসানের প্রথম স্ত্রী সুলতানা রাজিয়া মামলাটি করেন।
রুমানা আকতার মিতুর বাড়ি পাবনার সুজানগরে।
পুলিশ বলছে, কয়েক বছর আগে হাসানের সঙ্গে মিতুর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে।
বুধবার বগুড়ার গাবতলী মডেল থানার ওসি আ ন ম আব্দুল্লাহ আল-হাসানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়।
ঘটনাস্থল থেকে সুইসাইড নোট উদ্ধারের কথা জানিয়ে পরির্দশক নুরুজ্জামান বলেন, “ওসি একটি সুইসাইড নোট রেখে যান। সেখানে তার প্রথম স্ত্রীর নিকট ভুল -ক্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে দুই সন্তানকে দেখে রাখার কথা উল্লেখ রয়েছে। মৃত্যুর জন্য ডিভোর্স দেওয়া দ্বিতীয় স্ত্রী মিতুকে দায়ী করা হয়েছে।”
ময়নাতদন্তের পর হাসানের লাশ তার গ্রামের বাড়ি নাটোরের কদমতলায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান নুরুজ্জামান।