চাঁদপুরের জেলা ও দায়রা জজ সালাহউদ্দিন আহমদ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। না দিলে আরও তিন মাস সাজা ভোগ করতে হবে।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে কচুয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আল মামুন, একই এলাকার কামাল, জয়নাল হাজারী ও মিজান হোসেন কারাগারে, আর খোরশেদা বেগম পলাতক।
পিপি আমান উল্যাহ জানান, ২০১১ সালের এপ্রিলে জেলার কচুয়া উপজেলার কোয়া গ্রামে তানিয়ার প্রবাস ফেরত স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে তার সামনেই তাকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।
এই ঘটনায় তানিয়ার বাবা আবুল কাশেম কচুয়া থানায় ওই পাঁচজনের নামে ও অজ্ঞাত পাঁচ-জনের বিরুদ্ধে হত্যামামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের ৩০ জুন কুমিল্লা থানার সিআইডির এসআই জামির হোসেন জিয়া চাঁদপুর আদালতে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
পিপি আমান বলেন, “প্রায় চার বছর ধরে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ ও যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে বিচারক সালাহউদ্দিন আহমদ পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।”