“দেশ ট্রাভেলস বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং সুপারভাইজার আহত হন।”
ফরিদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রফিকুল ইসলাম মঙ্গলবার এ রায় ঘোষণা করেন।
যাবজ্জীনপ্রাপ্ত কাঞ্চন হালদারের বাড়ি ফরিদপুর শহরের ভাটিলক্ষ্মীপুর এলাকায়। তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন ।
মামলার নাথি থেকে জানা যায়, কাঞ্চন তার পরিবারের সদস্যদের সহায়তায় ২০০৯ সালের ১৪ জুন ভোরে স্ত্রী স্বপ্না মালোকে (২৪) ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
পরে স্বপ্নাকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী স্বপন কুমার পাল জানান, ওই দিনই স্বপ্নার বাবা জীবন মালো বাদী হয়ে কাঞ্চন ও তার মা-বাবাকে আসামি করে ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানায় নারী নির্যাতন ও যৌতুক আইনে মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৫ অক্টোবর কেবল কাঞ্চনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে পুলিশ।