“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার পৌর এলাকার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে চান্দের বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ময়মনসিংহ আর্মড পুলিশ ব্যাটেলিয়ানের এএসপি রওশন মোস্তফা জানান
এএসপি রওশন বলেন, ভিজিডি ও ১০ টাকা কেজি দরের সরকারি চাল গুদামে মজুদ করা হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১৬ টন চালসহ সোহেলকে আটক করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লীরা তরফদার বলেন, এ ঘটনায় সোহেলের বিরুদ্ধে খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছাইদুর রহমানকে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জব্দ চাল থানা হেফাজতে রয়েছে বলে জানান তিনি।