জরিমানার আদায়ের পাশাপাশি জেলেদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে মাছ শিকার না করার মুচলেকা নেওয়া হয় বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তা।
শনিবার রাত ৯টার দিকে নদীর চাঁনমারী খেয়াঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন জানান।
দগ্ধরা হলেন ট্যাংকার চালক শহিদুল, লস্কর আবু সুফিয়ান, গ্রিজার নাজমুল ও হুমায়ুন কবির। এদের মধ্যে সুফিয়ানকে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এবং অন্যদের ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে।
ট্যাংকারের আগুন নিভিয়ে ফেলায় সেটি এখন বিপদমুক্ত। অন্য একটি ট্যাংকারের মাধ্যমে তেল খালাস করা করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “দগ্ধদের মধ্যে লস্কর আবু সুফিয়ান ছাড়া অন্য তিনজনের অবস্থা গুরুতর।”
রাত সোয়া ১০ টার দিকে ওই তিনজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।