“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
শনিবার বিকালে বাংলা হিলি স্থল বন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি আফতাব হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের দিনাজপুর সদর উপজেলার বরাইপুর গ্রামের বিমলচন্দ্র সরকারের স্ত্রী কনিকা রানী গত ১১ ফেব্রুয়ারি ভর্তি হন মালদহ হাসপাতালে। অ্যাম্বুলেন্স চালক ভুল করে কনিকার ঠিকানা লেখেন ভারতের বালুরঘাট। পরদিন সেখানে তার মৃত্যু হয়।
মৃত্যু সনদের ঠিকানা বালুরঘাট থাকায় মায়ের লাশ আনতে টোকনকে বাঁধা দেয় ভারতের হিলি ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ওসি আফতাব হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিকাল সাড়ে ৫টায় ভারতের হিলি ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে কনিকার লাশ তার পরিবার বাংলাদেশে নিয়ে আসে।
কীভাবে ঠিকানার ওই সমস্যা সমাধান হয়েছে তা নিয়ে কিছু জানাতে পারেন নি এ পুলিশ কর্মকর্তা।