লঞ্চে প্রায় চার শতাধিক যাত্রী ছিল। দুর্ঘটনার পরে লঞ্চটি পাড়ে ভিড়িয়ে দেওয়ায় বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
শুক্রবার বিকালে গৌরীপুর প্রেসক্লাব চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে তারা প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করেন।
সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন শিমুল। শুক্রবার ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
মানববন্ধনে প্রেসক্লাবের সভাপতি বেগ ফারুক আহাম্মেদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি ম নূরুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক কমল সরকার, ইকবাল হোসেন জুয়েল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রইছ উদ্দিন, আলী হায়দার রবিন, সহ-সভাপতি আজম জহিরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক সাজ্জাতুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ শামীম খান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক কাজী আব্দুল্লাহ আল আমিন, হুমায়ুন কবীর, সমকাল প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা সাংবাদিক হত্যায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তার দাবি জানান।