“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি ফিরোজ হোসেন মোল্লা জানান, শুক্রবার সিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী মামলাটি দায়ের করেন।
অন্য আসামিরা হলেন, ইমরান হোসেন টনি (৩০), ফরহাদ হোসেন (২২) ও তুহিন হোসেন (৩০)।
রুমনের বিরুদ্ধে এক যুবলীগ নেতা ও গরু ব্যবসায়ী মারধরসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে মামলা রয়েছে।
রুমনের মা রিফাত আমিন সংরক্ষিত মহিলা আসন-৩১২ এর সংসদ সদস্য ও সাতক্ষীরা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বাবা রুহুল আমিন সিনেমা হলের মালিক এবং ঠিকাদার।
মামলার বরাত দিয়ে ওসি ফিরোজ বলেন, গত বৃহস্পতিবার রুমনসহ চারজন মামলার বাদী সিরাজুলকে ধরে নিয়ে যান। তারা তাকে ও তার চাচাত ভাই ফিরোজকে মারধর ও শ্বাসরোধ করে নগদ ২৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। একই সঙ্গে হত্যার হুমকি দিয়ে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন তারা।
ঘটনার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।