বৃহষ্পতিবার রাতে এ ঘটনায় আহত আব্দুল মালেককে (৪৫) যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মালেক কোটচাঁদপুরের সাবদারপুর গ্রামের বাসিন্দা।
মালেক সাংবাদিকদের বলেন, তিনি খড় কেনাবেচার ব্যবসা করেন। রাতে খাওয়াদাওয়া শেষে খড়ের একটি গাদার পাশে বসেছিলেন তিনি।
তার অভিযোগ, এ সময় সাবদারপুর ক্যাম্পের এএসআই ইমতিয়াজ ও এক পুলিশ কনস্টেবল তার মুখে টর্চের আলো ফেলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হলে পুলিশের সদস্যরা তাকে কিল ঘুষি মারেন ও বাঁশের চটা দিয়ে পেটান।
মারধরে তিনি জ্ঞান হারালে স্বজনরা উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। শুক্রবার সকালে তাকে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানান তিনি।
মালেকের মেয়ে জেসমিন বলেন, মিডিয়ার সঙ্গে কথা না বলতে তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছে।
কোটচাঁদপুর থানার ওসি জয়নাল আবেদিন বলেন, পুলিশ তাকে মারপিট করেনি। ভুল বুঝাবুঝির কারণে কথা কাটাকাটি হয়। তিনি হার্টের রোগী। এক পর্যায়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।