গ্রেপ্তার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম শহিদুল মৃধা ।
ইন্দুরকানী থানার ওসি মো. নাসির উদ্দিন জানান, ১১ মাস আগের ঘটনায় করা মামলায় আদালতের নির্দেশে একজনকে সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি খুলনার একটি আবাসিক হোটেলে শ্যালিকাকে ভগ্নিপতি আলামিন মৃধাসহ আরো কয়েকজন ধর্ষণ করে তা মোবাইলে ছবি তুলে রাখেন।
“পরে বিষয়ে জানাজানি হলে স্ত্রীকে তালাক ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিতে থাকে।”
ওসি নাসির আরও জানান, ওই কিশোরী গত ১৮ জানুয়ারি পিরোজপুর নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতে ভগ্নিপতিসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত ইন্দুরকানী থানার মামলাটি রেকর্ড করার নির্দেশ দেয়।
আদালতের নির্দেশনা মতো মামলাটি গ্রহণ, আসামিদের গ্রেপ্তার ও প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।