“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এস এম জিল্লুর রহমান সোমবার দুপুরে রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া উভয়কে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে আদালত। জরিমানা না দিলে তাদের আরও তিন বছর বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে।
দণ্ডপ্রাপ্তদের একজন হায়দার আলী শেখ (৩৮) রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন। প্রধান আসামি মো. জুয়েল সিকদার (৩৪) পলাতক।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক খান বাদশা বলেন, ২০১০ সালের জুলাইয়ে জেলার ইন্দুরকান্দী উপজেলার ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের পর নগ্ন ছবি তোলা হয়।
“এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা ১ অগাস্ট ইন্দুরকান্দী থানায় জুয়েল শেখকে প্রধান আসামি করে নারী ও শিশুনির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।”
মামলায় বাদী, চিকিৎসক ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ মোট নয়জনের সাক্ষ্য নিয়ে বিচারক এস এম জিল্লুর রহমান দুইজনকে এই দণ্ড দেন বলে জানান আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক।