“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
নগরীর শাহ মখদুম থানার ওসি জিল্লুর রহমান জানান, শনিবার পর্যন্ত বাচ্চাটির কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
তবে নবজাতক চুরির ঘটনায় শুক্রবার আরও একজনকে আটক করা হয়েছে।
আটক এলিজাবেথ নগর মাতৃসদন আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ারের নার্স।
বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে নগরীর নওদাপাড়া এলাকার নগর মাতৃসদন আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার থেকে নবজাতকটি চুরি হয়।
এ ঘটনায় নবজাতকটির নানি রোজিনা খাতুন বাদী হয়ে শাহ মখদুম থানায় মামলা করেন। মামলায় ডাশমারী এলাকার তোহুরা নামের এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ওসি জিল্লুর বলেন, বাচ্চা চুরির ঘটনায় তোহুরা খাতুন ও ওই ক্লিনিকের নার্স এলিজাবেথকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
নবজাতকটি উদ্ধারে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি বলে জানান তিনি।