হকারদের দাবি, ঈদকে সামনে রেখে পরিবারের দিকে তাকিয়ে বাধ্য হয়ে ফের দোকানপাট বসিয়েছেন তারা।
কারা কর্মকর্তা দিদারুল ইসলাম দিদার জানান, বৃহস্পতিবার সকালে কারাগারের ৪৯৯ জন কয়েদির জন্য চিতই ও ভাপা পিঠার এ আয়োজন করা হয়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, কয়েদিরা অনেক দিন ধরে শীতের পিঠা থেকে বঞ্চিত। তাই জেল সুপার শহিদুল ইসলামের নির্দেশে তাদের জন্য দুই রকম শীতের পিঠার ব্যবস্থা করা হয়।
ভাপা পিঠার সঙ্গে গুড়-নারকেল দেওয়াই থাকে। আর চিতই পিঠার সঙ্গে ছিল সরিষা ভর্তা ও ধনেপাতা ভর্তা।
স্থানীয় বিক্রেতারা সরঞ্জাম নিয়ে এসে কারাগার প্রাঙ্গণে তৈরি করে গরম গরম পিঠা সরবরাহ করেন।
জেল সুপার শহিদুলই ইসলাম বলেন, “আমরা চেষ্টা করব, যেন প্রতিবছর শীতে কয়েদিদের জন্য পিঠাপুলির ব্যবস্থা করতে পারি।”