সেখানে থাকা সুমনের বন্ধু তার বাড়িতে ফোন করে বিষয়টি জানান বলে দাবি ফরিদ উদ্দিনের।
বুধবার তেরখাদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের তিন মাস করে কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন উপজেলার কাছিকাটা গ্রামের সাহেব আলীর দুই ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৯) ও মুশফিক ইসলাম (২২), একই গ্রামের রাজা মোল্লার ছেলে আলাউদ্দিন মোল্লা (৩২) এবং ইখড়ি গ্রামের শাহাজাহানের ছেলে লাচ্চু (২৬)।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, শিকারিরা খুলনা শহরের বিভিন্ন হোটেলে বিক্রির জন্য পাখিগুলো জবাই করে রেখেছিল। গোপন খবরে মঙ্গলবার রাতে কাটেঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির ৭০০ জবাই করা পাখিসহ তাদের আটক করা হয়।
“পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের তিন মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।”