সোমবার ওয়াহেদপুর সীমান্তের বিপরীতে ভারতের ছয়শ গজ ভেতরে এসলাম উদ্দীনের লাশ পাওয়া যায় বলে বিজিবি জানিয়েছে।
নিহত এসলামের বাড়ি শিবগঞ্জের দুর্লভপুর ইউনিয়নের ঘুঘুডিমা গ্রামে। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানাতে পারেনি বিজিবি।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জস্থ বিজিবির ৯ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এসএম আবুল এহেসান জানান, রোববার গভীর রাতে এসলামসহ ২০/২২ জন বাংলাদেশি যুবক সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতের নুরপুর এলাকায় ঢুকলে বিএিএফের ধাওয়ার মুখে পড়েন। এ সময় অন্যরা পালিয়ে এলেও নিখোঁজ থাকেন এসলাম।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল এহেসান বলেন, বিষয়টি জানার পর বিজিবির পক্ষ থেকে বিএিএফের কাছে পতাকা বৈঠকের প্রস্তাব দেওয়া হয়। সোমবার বিকাল ৩টায় ওয়াহেদপুর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক হয়।
“সীমান্তের ছয়শ গজ ভেতরে ভারতীয় অংশে এক যুবকের লাশ উদ্ধার হয়েছে বলে বৈঠকে বিএসএফ জানিয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ভারতীয় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”
তবে এ মৃত্যুর ঘটনায় বিএসএফের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করা হয়েছে পতাকা বৈঠকে, বলেন বিজিবি কর্মকর্তা এহেসান।
লাশের ছবি দেখে এসলামের বড়ভাই লাশ সনাক্ত করেন বলেও জানান এই বিজিবি কর্মকর্তা।