শনিবার দুপুরে তিনি পরিবারগুলোর মাঝে নগদ টাকা, লুঙ্গি, শাড়ি ও শীতবস্ত্র বিতরণ করেন।
উপজেলার ৫ নম্বর সদর ইউনিয়নের মৈশাদ গ্রামের সর্দার বাড়িতে বুধবার রাতে ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এ সময় নূরজাহান বেগম মুক্তা বলেন, “অগ্নিকাণ্ডের পরপরই লোক মারফত ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কম্বল পৌঁছে দিয়েছিলাম। আজ সরেজমিনে এসেছি।”
তার বাবা সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আবু জাফর মো. মঈন উদ্দিন সারাজীবন এলাকার মানুষের জন্য কাজ করেছেন উল্লেখ করে তিনিও মানুষের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে প্রত্যেক পরিবারকে দুই বান ঢেউটিন ও নগদ ছয় হাজার টাকা করে দেওয়ার এবং আহতদের চিকিৎসার সবদায়িত্ব বহন করারও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ এলাকার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোশাইদের সর্দার বাড়িতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আগুন ধরে আটটি ঘর, গবাদি পশু, নগদ টাকা পুড়ে গেছে।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মোট দেড় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়।