“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
নেছারাবাদ থানার ওসি মনিরুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে মিয়ারহাট ট্রলার ঘাটের কাছে ট্রলার ডুবির পর বেলা ১২টার দিকে ডুবুরিরা তার লাশ উদ্ধার করেন।
নিখোঁজ মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) নেছারাবাদ উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা। তিনি মিয়ারহাটের আবুল কালাম মিয়ার ছেলে।
মিয়ারহাট ট্রলার ঘাটের দায়িত্বে থাকা আতাউর রহমান জানান, ট্রলারটিতে ১২-১৩ জন যাত্রী ছিলেন। অন্যরা সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও শহিদুল ডুবে যান। পরে বরিশাল থেকে দমকল বাহিনীর ডুবুরিরা এসে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করেন।
ট্রলারযাত্রী হাবিব ও কাইউম খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সকালে স্বরূপকাঠী যাওয়ার জন্য মিয়ারহাট ট্রলার ঘাট থেকে রওনা হয় তাদের ট্রলার। একটু দূরে যেতেই অতিরিক্ত কুয়াশায় পথ দেখতে না পেয়ে কাঠবোঝাই একটি ট্রলারের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায় ট্রলারটি।