২০১৮ সালে বাড়ির পাশের কোদলা নদীতে নিয়ে ডুবিয়ে রেহেনাকে হত্যা করেন রাশেদুল।
এ সময় পুলিশের দুটি গাড়ি ভাংচুর ও সদর থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে বলেও জানান তিনি।
তবে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুকিদুল ইসলাম ছাত্রলীগের সংঘর্ষে জড়ানোর কথা অস্বীকার করেছেন।
এ ঘটনায় আহত সদর মডেল থানার এসআই অরুপ কুমার চৌধুরী ও কনস্টেবল জাকির হোসেনকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বাকিদের নাম জানা যায়নি।
“এক পর্যায়ে ছাত্রলীগকর্মীরা এসে থানা ও থানা প্রাঙ্গণে থাকা দুটি গাড়ি ভাংচুর করে।”
এ সময় এক এসআইসহ দুই কনস্টেবল আহত হয়েছেন বলে জানান তিনি।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মুকিদুল ইসলাম বলেন, “ছাত্রলীগের সঙ্গে কোনো সংঘর্ষ হয়নি। তবে শুনেছি ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।”