রাস মেলা ও পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি কাজল বরণ দাস জানান, শনিবার সন্ধ্যায় অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে তিনদিন ব্যাপী এ ধর্মীয় অনুষ্ঠান।
তিন দিন ব্যাপী চলবে পূজা, অর্চনা আর কীর্তন। রোববার রাতভর পূজা শেষে সোমবার ঊষালগ্নে পূণ্যর্থীদের সমুদ্রস্নানে মধ্য দিয়ে রাসমেলা ও উৎসবের সমাপ্তি ঘটবে বলে জানান তিনি।
ভক্তদের জাগতিক পাপ ও রোগ মুক্তির আশায় কুয়াকাটায় হাজার হাজার লোকের সমাগম হয়ে থাকে বলেও জানান কাজল বরণ দাস।
রাস মেলা ও পূজা উদযাপন কমিটি, জেলা প্রশাসন, পুলিশ ও পৌর সভার উদ্যোগে কুয়াকাটায় নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক একেএম শামিমুল হক ছিদ্দিকী জানান, শান্তিপূর্ণভাবে রাস উৎসব সম্পন্নে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
কুয়াকাটা সৈকত, মন্দির প্রাঙ্গন ও এর আশেপাশে র্যাব ও পুলিশ টহল জোরদার করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক দল ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল থাকছে বলেও জানান তিনি।