পটুয়াখালী নৌ-বন্দরের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বুলেটিনে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি পূর্ব-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
দুপুর ১২টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৩০ কিলোমিটার পশ্চিম- দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৯৫ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
“এটি আরও ঘনীভূত ও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আগামীকাল (রোববার) সকাল নাগাদ বরিশাল-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে পারে,” বলা হয় বুলেটিনে।
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সকলকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
মহিপুর-আলীপুর-ঢোস-মৌডুবিসহ জেলার সকল মৎস্য বন্দরের বেশির ভাগ মাছধরার ট্রলার তীরে ফিরতে শুরু করেছে। কুয়াকাটা সংলগ্ন সাগর উত্তাল রয়েছে বলে জানান তিনি।
শনিবার সকাল থেকে জেলার সর্বত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
খেপুপাড়া রাডার স্টেশন ইনচার্জ শাহ আলম জানান, শনিবার সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৮৪ দশমিক দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত ও শুক্রবার রাত থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ৩৪ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।