এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর শাশুড়ি শুক্রবার একটি মামলা করেছেন বলে ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি মশিউর রহমান জানান।
গৃহবধূ কুরাইসা আক্তার (২০) শহরের প্রধানপাড়া এলাকার ইয়াসিন আলীর স্ত্রী। তিনি ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
মামলার বরাত দিয়ে ওসি মশিউর বলেন, “বসতভিটা নিয়ে প্রতিবেশী রহিমা বেগমের সঙ্গে রিবোধ চলছিল কুরাইসার শ্বশুরবাড়ির লোকদের।এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার রহিমা বেগম তার তিন ছেলে রহিম, রহমান ও আল আমিন গৃহবধূ কুরাইসাকে লাঠিপেটা করে।”
শুক্রবার সকালে কুরাইসা শাশুড়ি আনোয়ারা বেগম ওই চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
তদন্ত করে অভিযুক্তদের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে হাসপাতালের চিকিৎসক নাহিদা আক্তার ইভা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, কুরাইসা আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তার গলায় ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।