ভাদুর ও ইছাপুর ইউনিয়নের ডিলারদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছেন দুই চেয়ারম্যান।
ভাদুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদ হোসেন ভূইঁয়া বলেন, “আমার ইউনিয়নে ১৪০ জন কৃষক ও হতদরিদ্রকে কার্ড দেওয়া হয়। তারা কেউ ১০ টাকা কেজি দরে চাল না পেয়ে আমার কাছে অভিযোগ করে।
“খবর নিয়ে দেখলাম ডিলাররা খাদ্য অফিসে ডিও জমা দিয়ে চাল উত্তোলন করে বেশি মূল্যে কালোবাজারে বিক্রি করেছেন।”
ইছাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহিদ উল্যাহ বলেন, “আমার ইউনিয়নে ১৪২টি কার্ড দিলেও এখনও কেউ চাল পায়নি।”
এ দুই ইউনিয়নে ১০ টাকার চাল বিক্রি তদারকের দায়িত্বে রয়েছেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা হারুন রশিদ। তিনি বলেন, “ডিলাররা আমার সঙ্গে কোনো সমন্বয় করেননি।”
রামগঞ্জ খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা প্রবীর কুমার মণ্ডল বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিটি ইউনিয়নের চাল ডিলাররা উত্তোলন করে নিয়ে গেছেন। বিতরণের তালিকাও জমা দিয়েছেন তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবু ইউসুফ বলেন, “ভাদুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ হোসেনের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”