অভিযোগের সত্যতা যাচাই বাচাই করে এত সময় লেগেছে বলে পুলিশের ভাষ্য।
মৃত আল আমিন গাংনীর চৌগাছা পশ্চিমপাড়ার আসমত আলী ছেলে ও চৌগাছা মাধ্যমিক স্কুলের ছাত্র।
আসমত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গত ১৭ জানুয়ারি প্রতিবেশী সাগর হোসেন, লিটনসহ কয়েকজন আমার ছেলেকে বাড়ি থেকে ডেকে গাংনী পাইলট স্কুলে নিয়ে যায়। পরে কোমল পানীয়ের সঙ্গে বিষাক্ত কিছু খাইয়ে তাকে হত্যা করে।”
এ ঘটনায় ওই দিন বিকালে গাংনী থানায় অভিযোগে দায়ের করা হলেও ৬ অক্টোবর পুলিশ মামলাটি নথিভুক্ত করেছে বলে জানান তিনি।
মামলাটি নথিভুক্ত করাতে তাকে অনেক দেন দরবার করতে হয়েছে বলেও অভিযোগ আসমতের।
এ ব্যাপারে গাংনী থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, “অভিযোগ যাচাই বাচাই করে মামলা রেকর্ডে নিতে এই সময় লাগল।”
তবে মামলা নথিভুক্তের দিনই আসামি লিটনকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনির হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আল আমিন হত্যা মামলাটি নথিভুক্ত হওয়ার পর থেকেই তদন্ত শুরু হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।