দুই ভাইবোনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে গিয়ে বাড়ির গেট বন্ধ পায়। পরে গেট ভেঙে তাদের উদ্ধার করা হয়।”
দুর্নীতি: বরগুনা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কারাগারে
বরগুনা সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে দুর্নীতির মামলায় কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
Published : 29 Sept 2016, 10:46 AM
Updated : 29 Sept 2016, 10:46 AM
রণজিৎ কুমার সরকার নামের ওই কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার জেলার বিশেষ জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক মো. হাসানুজ্জামান তা নাকচ করে এ নির্দেশ দেন।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ভুবন চন্দ্র হালদার জানান, ২০১২-১৩ অর্থ বছরে একাধিক প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে বরগুনার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে চারজনের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়।
বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের খাজুরতলা গ্রামের বাসিন্দা সামসুল হক সানু দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে এই মামলা দায়ের করেন।
পরে আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্তের দায়িত্ব যায় দুর্নীতি দমন কমিশনের হাতে। সম্প্রতি দুদক রণজিৎ কুমারসহ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়।
ভুবন চন্দ্র জানান, অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর রণজিৎসহ চার আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত।
রণজিৎ আদালতে আত্মসমর্পণ করলেও অপর তিন আসামি বরগুনা সদর উপজেলার আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য নাজমুল আহসান নিজাম, মহিব্বুল্লাহ রিপন ও তাছলিমা এলেনুর পলাতক রয়েছেন।
মামলার বাদী সামসুল হক বলেন, রনজিৎসহ আসামিরা ২০১২-১৩ অর্থ বছরে আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়নের চারটি প্রকল্পে বরাদ্দ ১৮ লাখ টাকার মধ্যে ১৭ লাখ টাকা কোনো কাজ না করেই আত্মসাত করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
এ সম্পর্কিত খবর
পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
“পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী তাদের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তালা থাকবে।”
পুলিশ জানায়, আহত একজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
