সোমবার রাতে নেহার বেগম বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলাটি করেন বলে জানান ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেওয়ান লালন আহমেদ।
মামলায় স্বামী নুর ইসলাম, চাচা শ্বশুর ইউপি সদস্য আশরাফ আলী, শাশুড়ি রেজিনা আক্তার, ভাসুর আব্দুস সোবহান, ননদ রুবী আক্তার ও আশরাফ আলীর ছেলে জুয়েলসহ ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আহত অবস্থায় সোমবার রাতে নেহারকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আশরাফ আলীকে আটক করা হয়।
আহত নেহারকে ঠাকুরগাঁওয় আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নেহার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, চলতি মাসে আশরাফ আলীর ভাতিজা নূর ইসলামের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। কিন্তু বিয়ে নূর ইসলামের পরিবার মেনে নেয়নি।
“সোমবার সকালে নূর ইসলাম কাজে চলে গেলে বাড়িতে ঢুকে ইউপি সদস্য আশরফ আলী, তার ছেলে জুয়েল ও ভাসুর আব্দুস সোবহান তাকে বেধরক মারপিট করেন।”
এরপর তিনি সংজ্ঞা হারালে তাকে জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আটকে রেখে মারধর করে বলে অভিযোগ তার।