“সাব-স্টেশনে হঠাৎ বিকট শব্দ হয়ে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এলাকায় প্রচুর ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়।”
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৭টায় নড়াইলের পৌর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে পৌঁছান তিনি। তার সঙ্গে ছিল ছেলে সাহিল, মেয়ে হুমায়রা, ছোট ভাই মুরসালিম, মামা মো. নাহিদ।
জেলা প্রশাসক মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ, দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার এ এফ এম আমিনুল ইসলামসহ অন্যরাও একই ঈদগাহে নামাজ পড়েন।
জামায়াতে ইমামতি করেন নড়াইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মওলানা আশরাফ আলী। পরে দেশ জাতির কল্যাণ কামনায় মোনাজাত করা হয়।
নামাজ শেষে আত্মীয়-স্বজন ও ভক্তদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিয়ম করেন মাশরাফি। পরে গণমাধ্যমকর্মীদের মাধ্যমে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান তিনি।
ঈদের প্রস্তুতি নিয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, চারিখাদার গ্রামের বাড়ি ও শহরের মহিষখোলায় দুটি গরু কোরবানি করবেন। পরে নানা বাড়ি আলাদাতপুরে বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাবেন।