শনিবার বেলা ১১টায় জাজিরা উপজেলার কুণ্ডেরচরে পদ্মাপাড়ে দুই কিলোমিটার এলাকায় এ কর্মসূচিতে ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ক্ষতিগ্রস্তরা অংশ নেয়।
শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য কর্নেল (অব.) শওকত আলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ে জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
কুণ্ডেরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আহমেদ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে বলেন, কুণ্ডেরচর এলাকায় এক মাস ধরে পদ্মার ভাঙনে প্রায় ৫০০ পরিবারের বাড়িঘর, স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, পাকা স্থাপনা ও হাটবাজার বিলীন হয়ে গেছে।
“তবে এবারের মতো ভয়াবহ ভাঙন আর কখনও দেখা দেয়নি। এবারের ভাঙনে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। বাড়িঘরের মালপত্র, গরু-বাছুর, সহায়-সম্বল কিছুই সরাতে সময় পাচ্ছে না। মুহূর্তের মধ্যে সর্বনাশা উত্তাল পদ্মা বিঘা বিঘা জমি, বাড়িঘর, মসজিদ-মাদ্রাসা, স্কুল, হাট-বাজারসহ সব নিয়ে যাচ্ছে।”
ভাঙন প্রতিরোধে উপস্থিত সবাই সরকারের প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানান।