“রাতে কেনাকাটা শেষ করে মোবাইলে ফোন দিয়ে তারা বলে বাড়িতে আসতেছে; কিন্তু অনেকটা সময় গেলেও না আসায় আমি মোবাইলে কল দেয়। কিন্তু তারা আর ফোন রিসিভ করেনি।”
শনিবার দুপুর ১২টার দিকে রুমা বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয়রা প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে বলে জানান রুমা উপজেলা চেয়ারম্যান অংথোয়াইচিং মারমা।
আগুনে ততক্ষণে ৩০টি দোকান, দুটি আবাসিক হোটেল ও পাঁচটি বসতঘর পুড়ে গেছে বলে জানান তিনি।
তবে এতে কেউ হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
প্রত্যক্ষ্যদর্শী লুপ্রু মারমা বলেন, শনিবার দুপুর ১২টার দিকে বাজারের ব্যবসায়ী মো. জামালের দোকানে একটি কেরোসিনে চুলা বিস্ফোরিত হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে দোকানের ভেতরে থাকা পেট্রোল ও কেরোসিনের ড্রাম বিস্ফোরিত হয়ে মুহূর্তেই তা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ দেড় কোটি থেকে দুই কোটি টাকার হতে পারে বলে জানান বাজারের ব্যবসায়ী মো. জসিম উদ্দিন।