সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক হবিগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ মাফরোজা পারভীন এ আদেশ দেন।
এ তিন আসামি হলেন সুন্দ্রাটিকি গ্রামের বাবুল, উস্তার মিয়া ও বিল্লাল।
এছাড়া গ্রেপ্তার পাঁচ আসামির মধ্যে চারজনের পক্ষে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তা নাকচ করেছেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ত্রিলোক কান্তি চৌধুরী বিজন জানান।
এর পাঁচ দিন পর ১৭ ফেব্রুয়ারি গ্রামের পার্শ্ববর্তী স্থানে চার শিশুর মাটিচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় দেশে বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
পুলিশ ঘটনার পরপরই প্রধান আসামি আব্দুল আলীসহ সাত জনকে আটক করে। পরে বাচ্চু মিয়া নামের এক আসামি র্যাবের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।
ইতিমধ্যে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আব্দুল আলীর দুই ছেলেসহ চার জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গত ৫ এপ্রিল হবিগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মুক্তাদির হোসেন নয় জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।