নিহত চুমকি আক্তার (২২) শহরের টেগরিয়া এলাকার বাসিন্দা। তার বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।
সদর থানার ওসি মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ চৌধুরী জানান, শুক্রবার দুপুরে শহরের পুরাতন বাস স্টেশন এলাকার আল হেলাল ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে তার লাশ পাওয়া যায়।
হোটেল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার রাতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে মহিম নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে চুমকি হোটেলে উঠেন।
“শুক্রবার সকালে হোটেলের এক পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিচতলার একটি কক্ষ তালাবদ্ধ দেখতে পেয়ে কর্তৃপক্ষকে জানায়। পরে তালা খুলে তারা চুমকির লাশ পায়।”
ঘটনার পর থেকে পলাতক মহিমের বিস্তারিত পরিচয় জানায়নি পুলিশ।
ওসি হারুন বলেন, “চুমকিকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মহিম কক্ষের দরজায় তালা দিয়ে পালিয়ে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”
তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।