“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
রোববার চাকলাহাট ইউনিয়নের সিংরোড নায়েকপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে বলে মেয়েটির পরিবার পুলিশে অভিযোগ করেছে।
পঞ্চগড় সদর থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম বলেন, সকালে ওই প্রতিবন্ধী কিশোরীকে (১৩) প্রতিদিনের মতো ঘরের বারান্দায় বসিয়ে রেখে দিনমজুর মা-বাবা কাজে চলে যান। মেয়েটির একমাত্র ছোট ভাইটিও বাড়ির বাইরে খেলতে গিয়েছিল।
ওসি বলেন, বেলা ১১টার দিকে কিশোরীর মা মেয়েকে খাবার খাওয়াতে বাড়ি গেলে প্রতিবেশী কায়মল ইসলামকে (৪৫) তাদের বাড়ি থেকে দৌড়ে পালিয়ে যেতে দেখেন।
“বাসায় গিয়ে মেয়েকে ইশারায় জিজ্ঞাসা করে ধর্ষণের ঘটনা জানতে পারেন তিনি।”
বিষয়টি ইউপি সদস্যসহ স্থানীয় লোকজনকে জানালে তারা থানায় মামলা করার পরামর্শ দেন মেয়েটির পরিবারকে, বলেন ওসি।
কিশোরীর মা সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবন্ধী মেয়ের ভাতার টাকা দিয়ে তার চিকিৎসা চালানো হয়। দিনমজুরি করে তাদের সংসার চলে।