ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বৃহস্পতিবার ব্লাস্ট আক্রান্ত গমক্ষেত পোড়ানো হয় বলে ঝিনাইদহের দত্তনগর খামারের যুগ্ম পরিচালক জামিনুর রহমান জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দত্তনগর খামারের ৩৫৭ একর, মেহেরপুরের বারাদি খামারের ১২৮ ও চিতলা খামারের ১৫০ একর এবং চুয়াডাঙ্গার নূরনগর খামারের ১০ একরের গমক্ষেত হুইট ব্লাস্টে আক্রান্ত হওয়ায় পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
“ব্লাস্ট কীটে আক্রান্ত গম বীজ হিসেবে ব্যবহার করলে আগামীতে সারাদেশে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা ছিল। অনেক চাষি নিজ উদ্যোগেই তাদের ব্যক্তিগত গমক্ষেত পুড়িয়ে ফেলেছে।”
এতে প্রায় আড়াই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে পরিচালক জানান।
ক্ষেত পোড়ানোর সময় বিএডিসি, কৃষি মন্ত্রণালয়, স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধি ও পুলিশ উপস্থিত ছিল।