“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
একটি প্রধান মূর্তির পাশে ৭২টি ছোট মূর্তি সাজিয়ে একযোগে পূজা পরিচালনা করছেন ১৬ পুরোহিত।
মন্দিরের সেবায়েত সোনাসাধু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বহু বছর আগে এখানে কালী মন্দির ছিল। এক সময় ধ্বংস হয়ে যায়। এলাকাটি জঙ্গলে ঢাকা পড়ে।
“দেশ স্বাধীনের পর স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায় জঙ্গল পরিষ্কার করে নতুনভাবে পূজা শুরু করে। দিন দিন এখানে পূজার কলেবর বাড়ছে।”
পূজার আয়োজকদের একজন প্রতাপ কুমার সাহা বলেন, পূজার প্রসাদ হিসেবে ২০ মণ দুধের পায়েস ও ৩০ মণ চালের খিচুড়ি রান্না হচ্ছে।
‘৭৩ খানা কালীপূজা’ সম্পর্কে তিনি বলেন, এ বছর হচ্ছে ৭৩ খানা। কোনো কোনো বছর কম বা বেশি হয়।
মন্দির প্রাঙ্গণে মেলা ও হাজার হাজার ভক্তের আগমন দেখা গেছে।
পূজা শুরু হয়েছে রোববার সন্ধ্যার পর, চলবে সারারাত।