বহিষ্কৃতরা হলেন-মো. সাগর হোসাইন,আলাউর খান ইমরান,ইলিয়াস আহমেদ পুনম, আনিসুর রহমান আনিস, মইনুল ইসলাম মইনুল, আশিক উদ্দিন আশিক,আবদুল আউয়াল সোহান,বশির উদ্দিন আহমেদ তুহিন, সুজন মিয়া, হারুন রশিদ হারুন, কাজী কামরুল আহমেদ,নয়ন রায়,সাইদুর রহমান সায়মন,বিশ্বজিৎ দে বাপন ও সায়েদুর রহমান সুমন।
এরা সবাই ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে ১১ জনকে গত ২৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে গঠিত পাঁচ সদস্যের কমিটি ও প্রক্টরিয়াল বডির প্রতিবেদন অনুযায়ী সিন্ডিকেট সভায় ওই ১৫ জনকে বহিষ্কারের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড.সুশান্ত কুমার দাসের সভাপতিত্বে সিন্ডিকেট সভায় সদস্য শামীম আহমেদ, শামসি বেগম, রাজিব আহমেদ,অধ্যাপক মো. ইউনুস, বিজিত চৌধুরী, মোহাম্মদ রুহুল আমীন ও রেজিস্ট্রার নসরত আফজা চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
গত ১৯ জানুয়ারি নগরীর শামীমাবাদ এলাকায় নিজের সংগঠনের কর্মীদের হামলায় আহত হন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএ চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ কর্মী হাবিবুর রহমান হাবিব।
রাত পৌনে ১২টায় নগরীর মাউন্ট অ্যাডোরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
পরদিন নিহতের বড়ভাই কাজী জাকির হোসেন বাদী হয়ে ১১ ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।