মঙ্গলবার সকালে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয় বলে জানান বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থপেডিক বিভাগের প্রধান ডা. রেজাউল আলম জুয়েল।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এর আগে চার সদস্যবিশিষ্ট একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করে পর্যালোচনা শেষে ওই ইমামকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে ওই গুলিবর্ষণের ঘটনায় সোমবার প্রশাসনের কর্মকর্তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
এদের মধ্যে ছিলেন জেলা প্রশাসক আশরাফ উদ্দিন, র্যাব-১২ বগুড়ার কোম্পানি কমান্ডার মেজর এ এফ এম আজমল হোসেন, বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আরিফুর রহমান মন্ডল,শিবগঞ্জের ইএনও আমিনুর ইসলাম ও শিবগঞ্জ থানার ওসি আহসান হাবিব।
গুপিনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল জানান, সভায় স্থানীয় জনগণকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
জনগণের নিরপত্তা এবং অপরাধীদের গ্রেপ্তারে প্রশাসক সবসময় প্রস্তুত রয়েছে বলেও সভায় জানানো হয়, বলেন তিনি।
তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর মোয়াজ্জেম হোসেন মারা যান।
ওই রাতেই অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে শিবগঞ্জ থানায় মামলা করেছেন মসজিদের কোষাধ্যক্ষ সোনা মিয়া।
ওই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।