শুক্রবার সন্ধ্যায় বর্তমান মেয়র মঞ্জুরুল ইসলামের নির্বাচনী কার্যালয়ে এ হামলা হয়।
এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে সোহাগ হোসেন নামের একজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে লালপুর থানার ওসি জানান, সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে ১০/১২টি মোটরসাইকেলে ২৫ থেকে ৩০ জন যুবক পিস্তল, রাম দা ও লোহার রড নিয়ে গোপালপুর বাজারে মঞ্জুরুল ইসলামের নির্বাচনী অফিসে অতর্কিত হামলা করে।
হামলাকারীরা গুলি ছোড়ে এবং চিৎকার করে অফিস বন্ধ করতে বলে। ওই সময় অফিসের কর্মীরা দিকবিদিক দৌড়ে পালিয়ে যায় বলে জানান ওসি।
“হামলায় মঞ্জুরুল ইসলামের কর্মী সোহাগ হোসেনের মাথায় রক্তাক্ত জখম হয়।”
স্থানীয়রা জানান, দুর্বৃত্তরা ওই প্রার্থীর এক সমর্থক আনিসুর রহমানকে জোর করে তুলে উপজেলা চত্বরে নিয়ে যায়। পরে তাকে লাঞ্ছিত করে ছেড়ে দেয়।
এ ঘটনার সময় লোকজন ছুটাছুটি শুরু করে এবং বাজারের দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়।
মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, তিনি তিনবার মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এবারও তিনিই শক্তিশালী প্রার্থী। তাই প্রতিপক্ষ এক সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রার্থীর লোকজন তার কর্মীদের উপর হামলা করেছে।