“রাতে কেনাকাটা শেষ করে মোবাইলে ফোন দিয়ে তারা বলে বাড়িতে আসতেছে; কিন্তু অনেকটা সময় গেলেও না আসায় আমি মোবাইলে কল দেয়। কিন্তু তারা আর ফোন রিসিভ করেনি।”
যশোর থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে মঙ্গলবার ভোর রাতে কামরুল হাসান (২২) নামের ওই ছাত্রের মৃত্যু হয় বলে জানান কোতোয়ালি থানার ওসি সিকদার আক্কাস আলী।
কামরুল এমএম কলেজের অর্থনীতি স্নাতক (সম্মানের) তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিনি বাঘারপাড়া উপজেলার ছোট খুদরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
ছাত্রলীগ সমর্থকরা পিটিয়েছে বলে আহতরা অভিযোগ করলেও তা অস্বীকার করেছে ক্ষমতাসীন দল সমর্থিত ছাত্র সংগঠনটি।
ওসি সিকদার আক্কাস আলী জানান, যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সোমবার রাতে কামরুলকে ঢাকা নিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে ফেরিতে তার মৃত্যু হয়।
এরপর তাকে আবার যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় বলে জানান ওসি।
হাবিবুল্লাহ, কামরুল ও আল-মামুন ছাত্র শিবিরের কর্মী বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা জামায়াত ইসলামীর এক নেতা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।