স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অটোয়ার ফেয়ারমন্ট শ্যাতো লরিয়ার হোটেলের এডাম হলে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) দেওয়ান মাহমুদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি জেনারেল অ্যান্ড্রু লেসলি এমপি।
এ সময় আগত অতিথিদের স্বাগত জানান কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার মিজানুর রহমান, তার সহধর্মিনী নিশাত রহমান ও দূতাবাসের মিনিস্টার নাইম উদ্দিন আহমেদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি অ্যান্ড্রু লেসলি কানাডা-বাংলাদেশ দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে উভয় দেশের ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে তার পক্ষ থেকে সব রকম সহযোগিতা থাকবে বলে জানান।
আনুষ্ঠানিক বক্তব্যের পর উভয় দেশের বন্ধুত্বের প্রতীক অঙ্কিত কেক কেটে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসকে উদযাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানটির সার্বিক সমন্বয়ে ও ব্যবস্থাপনায় ছিলেন মিনিস্টার নাইম উদ্দিন আহমেদ ও প্রথম সচিব আলাউদ্দিন ভুঁইয়া। অতিথি সমন্বয় ও সংযোগ করেন প্রথম সচিব অপর্ণা রাণী পাল ও প্রথম সচিব মো. সাখাওয়াত হোসেন।
এরপর ঢাকা থেকে পাঠানো মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান যথাক্রমে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মিনিস্টার নাইম উদ্দিন আহমেদ,কাউন্সিলর মাকসুদ খান, প্রথম সচিব আলাউদ্দিন ভুঁইয়া ও প্রথম সচিব অপর্ণা রাণী পাল।
এরপর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ১৯৭৫ এর কালোরাতের সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত পরিচালনা করেন দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম।