বরাবরের মতো রবীন্দ্রসদন নন্দন চত্বরে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মেলা চলবে প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
বাংলা একাডেমি, শিশু একাডেমি, নজরুল ইন্সটিটিউট, প্রতিভা প্রকাশ, ভাষাচিত্র, পাঠক সমাবেশ, মাওলা প্রকাশনী, অন্য প্রকাশসহ বাংলাদেশের ছেচল্লিশটি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে এবারের মেলায়।
এই মেলা বই বিক্রির পাশাপাশি দুই বাংলার কবি, সাহিত্যিক, পাঠক ও বরেণ্য ব্যক্তিদের এক অপূর্ব মিলনক্ষেত্র হয়ে ওঠে। মেলায় থাকছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
বইমেলা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে কলকাতায় বসবাসরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, কবি ও গবেষকদের মধ্যে।
আমার বাড়ির আশপাশে অনেক বাংলাদেশি থাকেন। এখানে বাংলাদেশিদের আলাদা করে খুঁজে দেখি না। মেলায় আমরা বাংলাদেশের নতুন নতুন বইগুলো পাই।
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে চিত্রকলায় পিএইচডি গবেষণারত বাংলাদেশি ছাত্র সিলভিয়া নাজনীন বলেন, “মেলায় যাব বলে আমরা সবাই উৎসাহ নিয়ে বসে আছি।”
কলকাতার বাংলাদেশ ডেপুটি হাই-কমিশন, বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এবং বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি যৌথভাবে এ মেলার আয়োজন করে থাকে।