শুক্রবার দেওয়া এ বিবৃতিতে বলা হয়, “একাত্তরের ঘাতক হিসেবে দণ্ডিতদের সমস্ত সম্পদ রাষ্ট্র বরাবর বাজেয়াপ্ত করে তা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং জীবিত ও দুস্থ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের মধ্যে বিতরণ করতে হবে।”
বিবৃতিতে মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর বক্তব্য’ দেওয়া ব্যক্তিদেরও বিচারের দাবি জানানো হয়।
“যারা বাংলাদেশের জাতির পিতা সম্পর্কে কটূ মন্তব্য করছে, বাংলাদেশের মৌলিক ইস্যুর সাথে দ্বিমত পোষণ করছে এবং যারা মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে, তারা এবং একাত্তরের ঘাতকরা একই অপরাধে অপরাধী। তাদেরও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে।”
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে আছেন যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক এম এ বাতেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার নূরনবী, জেনোসাইড একাত্তরের প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযোদ্ধা প্রদীপ রঞ্জন কর, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের গোলাম মোস্তফা খান মিরাজ ও খুরশিদ আনোয়ার বাবলু, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা যুবকমান্ডের সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক শাহীন ইবনে দিলওয়ার, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সভানেত্রী মোর্শেদা জামান, যুক্তরাষ্ট্র সম্মিলিত পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুজ্জামান, যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের সভাপতি আব্দুল কাদের মিয়া, ফ্লোরিডা আওয়ামী লীগের সভাপতি আতিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক এম রহমান জহীর, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মাহবুবুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন দেওয়ান ও আবুল হাসিব মামুন।
বিবৃতিতে ‘বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায়’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রশংসা করা হয়।
প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা সরাসরি আমাদের জানান। নাম, ঠিকানা ও সংশ্লিষ্ট ছবিসহ লেখা পাঠিয়ে দিন এই ঠিকানায় probash@bdnews24.com