ভারতের লোকসভা ও বিধানসভায় স্থল সীমান্ত চুক্তি বিল পাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাফল্যে ২৯ মে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এ গণসংবর্ধনার আয়োজন করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
বুধবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশেষ বর্ধিত সভায় মায়া বলেন, “সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কারও ব্যানার-পোস্টার দেখা গেলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
“কেউ প্রচারণা চালাতে চাইলে নিজ এলাকায় চালাবেন। সেখানে পোস্টার লাগাবেন না। সমাবেশস্থলে নো ব্যানার, নো স্লোগান।”
তিনি জানান, গণসংবর্ধনার মধ্য দিয়ে জানানো হবে- আওয়ামী লীগ যা বলে তাই করে। আওয়ামী লীগের দ্বারা সব কিছু সম্ভব।
খাদ্যমন্ত্রী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে স্বপ্ন দেখিয়েছেন একে একে তা পূরণ হচ্ছে। ভারতের সঙ্গে স্থল সীমান্ত চুক্তি হয়েছে। আপানারা ভরসা রাখেন অচিরেই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়ন হবে।”
একই সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, “আমরা একটা সৃষ্টিশীল ও রুচিশীল অনুষ্ঠান উপহার দিতে চাই, যেন দেশ-বিদেশের মানুষ তন্ময় হয়ে তাকিয়ে থাকে। সংবর্ধনাস্থলে কোনো ব্যানার ঢুকবে না। আগের রাতে কেউ পোস্টার লাগালেও তা খুলে ফেলা হবে। রাগ করলে করার কিছু নাই।”
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ নেতা আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংসদ হাজি মোহাম্মদ সেলিম, বলরাম পোদ্দার প্রমুখ।